সন্তানের আকাংখা নর-নারী নির্বিশেষে প্রত্যেক মানুষের জীবনে থাকে। সন্তানের মাধ্যমে একটি সংসার পূর্ণতা পায় এবং মানব জীবনের ধারাবাহিকতা রক্ষা হয় ।
পরিণত বয়সে এবং বিবাহের পরে এই আকাংখা বাস্তবে রুপলাভ করার সুযোগ আসে।
একজন নারী এবং একজন পুরুষ যখন বিবাহের পবিত্র বন্ধনে আবদ্ধ হয় তখন থেকে তাদের বিবাহীত জীবন শুরু হয়।
বিবাহীত জীবনে তাদের উভয়ের যত ধরনের আশা-আকাংখা থেকে থাকে তার মধ্যে একটি সন্তানের আকাংখাই সবচেয়ে বেশী এবং তীব্র থাকে। আর প্রকৃতির স্বাভাবিক নিয়ম অনুযায়ী এবং স্রষ্টার দয়ায় বিবাহের কিছুদিন পর একজন নারী গর্ভবতী হয়।
সন্তান (ছেলে-মেয়ে) সৃষ্টি সম্পর্কে পবিত্র কুরআনে মহান আল্লাহ পাক বলেন -
"নভোমন্ডল ও ভূমন্ডলের রাজত্ব আল্লাহরই। তিনি যা ইচ্ছা সৃষ্টি করেন, যাকে ইচ্ছা কন্যা এবং যাকে ইচ্ছা পুত্র সন্তান দান করেন।
অথবা তাদের পুত্র-কন্যা উভয় দান করেন এবং যাকে ইচ্ছা বন্ধ্যা করে দেন। নিশ্চয় তিনি সর্বজ্ঞ, ক্ষমতাশীল।"। (সুরা আশ শুরা - আয়াত -৪৯ - ৫০)।
হাদিয়ার বিষয়টি মূলত কিছু বিষয়ের উপর নির্ভর করে নির্ধারন করা হয়েছে, এখানে আমরা যে আপনাদের কাছে তথ্যগুলো পৌছে দিচ্ছি এর একটা খরচ আছে যেটা ফেসবুক কেটে নেয়, প্যাকেজিং খরচ আছে, লবঙ্গ গুলো কিনতে হয় এর মধ্যে যেসব লবঙ্গের মাথায় ফুল থাকেনা সেগুলো ব্যবহার করা যায়না, লবঙ্গ পড়ার একটা হাদিয়া আছ, কুরিয়ার চার্জ আছে, যারা এগুলো এরেজমেন্ট করে তাদের খরচ আছে সবকিছু মিলিয়ে নির্ধারন করা।
যাদের জন্য লবঙ্গ পড়া অত্যন্ত প্রয়োজনীয়:- যারা তাড়াতাড়ি বাচ্চা নিতে চাচ্ছেন তাদের জন্য দ্রুত কনসিভের জন্য খুবই কার্যকর।
অনেকের প্রথম সন্তান হয় কিন্তু দ্বীতিয় অথবা তৃতীয় সন্তানের জন্য চেষ্টা করছেন হচ্ছে না তাদের জন্য ।
যাদের বারে বারে সন্তান নষ্ট হয়ে যায় তাদের সন্তান নষ্ট হবে না ইনশাআল্লাহ।
অনেকের রিপোর্টে কোন সমস্যা নেই তারপরও কনসিভ হয় না তাদের জন্য।
বিভিন্ন ধরনের গাইনি জটিলতার জন্য ঔষধ সেবন করছেন, যেমন ( হরমোন, সিস্ট, ডিম্বাণু, pcos সহ বিভিন্ন অন্যন্য সমস্যা) তারা ঐ সমস্ত ঔষুধের পাশাপাশি কনসিভের জন্য সেবন করতে পারবেন।
অনেক প্রবাসী অল্পদিনের ছুটিতে আসেন তারাতারি কনসিভের জন্য সেবন করতে পারেন।
লবঙ্গ সেবনের নিয়ম!
পিরিয়ড / মাসিক শেষ হলে যেদিন থেকে নামাজের জন্য তৈরি হবেন সেদিন থেকে প্রতিরাতে একটি করে লবঙ্গ চিবিয়ে খেতে হবে ৪০ দিন ৪০ টা, খাওয়ার ১০-১৫ মিনিটের মধ্য পানি খাওয়া যাবে না। এই লবঙ্গ সেবনের ৪০ দিনের ভিতর যদি পিরিয়ড/মাসিক শুরু হলে লবঙ্গ খাওয়া বন্ধ রাখতে হবে, যেদিন পিরিয়ড শেষ হবে, ঐদিন থেকে আবার খাওয়া শুরু করতে হবে।
বিঃ দ্রঃ একজন আলেম দ্বারা সূরা নূরের৪০ নং আয়াত দ্বারা লবঙ্গ গুলো পড়া থাকে আপনি নিয়মিত সেবন করবেন।